Posts

FnF.fm Tracks

FnF.fm Tracks by Tstudio

Taylor Swift - Blank Space

Image
I love this music video. I have been watching more than thousand times. Something I didn't like that is animation of painting of the guy. 

FnF.fm Player

This is an audio player for FnF.fm which made by me. People can use it in there blog or web page as a widget. It is free for everyone. You can get this player from here http://www.fnf.fm/p/web-add-on.html If you cannot see the audio controls, your browser does not support the audio element FnF.fm Radio Player

অটোগ্রাফ

Image
গত সপ্তাহে জার্মান এম্বাসি থেকে আমার একটা কার্টুন কিনেছে। আমি তখন ছুটিতে তুরস্কে অবস্থান করছিলাম। তাই তারা কার্টুনটা ডেলিভারি নেয়নি। তাদের ইচ্ছা আমার অটোগ্রাফ সহ কার্টুনটা কিনবে বলে গ্যলারী থেকে জানালো।  আজ যখন গ্যলারিতে গেলাম তখন, এরিক বলল কার্টুন টিতে একটা শুভেচ্ছা বার্তা লিখে সাক্ষর করতে। এরিক আরো জানালো জার্মার এম্বাসেডর কার্টুনটি দেখে খুব পছন্দ করেছেন, এবং কার্টুনটা তার ছেলেকে উপহার হিসাবে পাঠাতে চান। আমি যদিও সাধারণত কাউকে অটোগ্রাফ দেই না,  তবে মাঝে মাঝে দিতে ভালই লাগে।

আমার কবিতা

Image
আমি তখন ক্লাস ৭-এ পরি। একদিন রাতে, পড়ার টেবিলে বই সামনে নিয়ে কবিতা পড়ছিলাম। হঠাত লোডশেডিং হওয়ায় অন্ধকারে বসে বসে মুখুস্ত করা কবিতা আওড়াচ্ছিলাম। হঠাত মনে হলো, কবিতা লেখাতো কঠিন কিছু নয়, এরকম যদি আমিও লিখতে পারি। একদিন হয়ত অন্যরা আমার কবিতা মুখুস্ত করবে আর পরীক্ষার খাতায় আমার কবিতা অনুযায়ী উত্তর লিখবে, সারমর্ম লিখবে, ব্যখা লিখবে।  বিষয়টা আমাকে পুলকিত করেছিল।  এরপর আমি ১২ লাইনের একটা কবিতা লিখেছিলাম। আমার প্রথম কবিতাটা ছিল বাংলাদেশকে নিয়ে। কবিতায় তেমন কোনো আহামরি বিষয় ছিল না।  সহজ সরল ভাষায় ছন্দের সাথে ছন্দ মিলিয়ে কিছু কথা ছিল আমার দেশকে নিয়ে। সেই ছিল শুরু।  এরপর স্কুলে ম্যাগাজিনে আমার একটা কবিতা প্রকাশিতও হয়েছিল।  আর একারণে ক্লাসের বন্ধুরা আমাকে কবি নামে ডাকত। বন্ধুরাই ছিল আমার অনুপ্রেরণা। এরপর স্থানীয় কিছু পত্র পত্রিকায় আমার কিছু কবিতা প্রকাশিত হয়েছিল। ২০০৬ সাল পর্যন্ত আমার লেখা সর্বমোট কবিতার সংখা হয়েছিল ৫০০ এর উপরে।  অনেক কবিতা হারিয়ে গেছে, সংগ্রহে তেমন কিছু নাই বললেই চলে। একবার আমার কবিতার খাতা আমার ছোট বোন বাতিল কাগজ মনে করে কেজি দরে বিক্রি করে দিয়েছিল। ইদানিং সময় পেলে আমি

ব্লগলিপি

Image
২০০৮ সালে প্রথম ব্লগ লিখি সুসান্ত দা'র অনুপ্রেরনায়। আমি টাইপিং-এ মোটেও ভালো ছিলাম না।  দুই হাত দিয়ে টাইপ করতে পারতাম না, তাই সময় লাগত অনেক। এর মধ্যে যা লিখতাম, তার অধিকাংশই বানান ভুল করতাম কি বোর্ড না জানা থাকার কারণে। বেশি কিছু লিখতে পারতাম না, তাই কার্টুন একে সংক্ষিপ্ত কিছু লিখে পোস্ট দিতাম।  আমার ব্লগ, সামহয়ারিন ব্লগ ও প্রথম আলো ব্লগে। এভাবেই হয়েছিল আমার ব্লগে পদার্পণ।  এর পর ২০১০ সালে নরওয়েতে আসার পর সব কিছু নিয়ে অনেক ব্যাস্ত হয়ে পরি তাই আর ব্লগ লেখা হয়ে ওঠেনি। অনেক দিন ধরেই ভাবছিলাম আবার ব্লগ লেখা শুরু করব। তাই ব্যাক্তিগত ব্লগ সাইট চালু করলাম। যদিও আমি লেখক নই, তার পর ও আমি চেষ্টা করব টুকটাক কিছু লিখে রাখতে ইউনিকোড-এর অক্ষরে। এখানে থাকবে আমার ব্যাক্তিগত মতামত ও অভিজ্ঞতার কথা। 

পথ প্রদর্শক

আজ দুপুরে অসলো স্টেশন থেকে ক্যাম্পাস-এর দিকে রওনা দিয়েছি। দোতলা থেকে চলন্ত সিড়ি বেয়ে নিচে নামব। এমন সময় দেখলাম এক দৄষ্টি প্রতিবন্ধী সাদা ছড়ি হাতে নিয়ে হাতড়াতে হাতড়াতে সিড়ির দিকে আসছে।   বয়েস তার ২৪ কি ২৫ হবে। ভাবলাম, দৄষ্টি প্রতিবন্ধী মানুষ, এমনিতে চেখে দেখে না, হয়ত চলন্ত সিড়ি বেয়ে নামতে গিয়ে পরে গিয়ে ব্যথা পেতে পারে।  তাকে দেখে আমার খুব করুণা হলো, তাই থমকে দাড়ালাম ও তার কাছে গিয়ে হাত-তা বাড়িয়ে দিয়ে বললাম, ''আমার হাত তা ধর, আমি তোমাকে নিচে নামতে সাহায্য করছি।''  সে আমার হাতটা ধরল।  এরপর তাকে আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কোথায় যাবে?  সে জবাব দিল, ''মদের দোকানে।'' সে আমাকে জিজ্ঞাসা করলো, তুমি কোথায় যাবে? আমি বললাম, ক্যাম্পাসে। সামনেই, এখান থেকে একটু দুরে।  আমরা ততক্ষণে সিড়ি বেয়ে নেমেছি।  আমি বললাম, ঠিক আছে, আমি তোমাকে সাহায্য করছি, তোমার গন্তব্যে পৌছে দিতে।  সে বলল, সেটা এখানেই।  ( আমি ডানে-বামে তাকালাম।  ডান পাশে একটা একটা পোস্ট অফিস, কিন্তু মদের দোকান আমার চোখে পড়ল না। ) সে বলল, এখন ৫ পা ডানে হাটলে একটা ছোট সিড়ি, সেখান থেকে ২০ পা ডানে হা