Posts

ব্যাঙ্কিং সেবা

Image
সময়ের সাথে সব কিছু বদলে যাচ্ছে, বদলে যাচ্ছে জীবন যাত্রার মানএবং ধরণ। একটা সময় বিদ্যুৎ বা টেলিফোন দেয়ার জন্য লোকজন ব্যাংকে গিয়ে লম্বা লাইনে দাঁড়াতো। এরপর যখন অনলাইন ব্যাংকিংয়ের যুগ শুরু হলো তখন লোকজন ব্যাংকে গিয়ে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে বিল পরিশোধ করার বদলে ঘরে বসেই কম্পিউটারে করতে লাগলো। এখন সবার হাতে হাতে ইন্টারনেট সংযুক্ত স্মার্ট ফোন। বর্তমানে ডেস্কটপ থেকে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর তুলনায় মোবাইল থেকে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি আর এই কারণেই ব্যাংকগুলো অনলাইন ব্যাঙ্ক থেকে স্মার্টব্যাংকে রূপ নিয়েছে। ব্যাংকের মোবাইল এপপ্স চালু করে মোবাইলের ক্যামেরায় বিলপেপারের ছবি তুললেই প্রাপকের ব্যাঙ্ক নম্বর এবং টাকার পরিমান সহ বিস্তারিত তথ্য এপপ্সটি আপনা আপনি পূরণ করে নেয়। আমার কাজ শুধু পাসওয়ার্ড প্রবেশ করিয়ে ওকে বাটনে ক্লিক করা। ব্যাস বিদ্যুৎ বা টেলিফোন বিল পরিশোধ  করার কাজ শেষ। আজ প্রথম বারের মত স্মার্ট ব্যাঙ্কিং সেবার অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম। 

The story of a Bengali

Image
When my grandparents were born. By born they were British Indian citizen. Because on this time our part of Bengal was part of India, and India was the colony of Britain. When my parents were born. By born they were the Pakistani citizen. Because on the time our part of Bengal was united with Pakistan, and separated from India. and the colony of Pakistan. When I was born, by born I was a Bangladeshi citizen. Because at the time we were independent. This is a story of my generation who born in Bangladesh. Maybe our next generation will extend the story, and will tell you the untold part of the story and continue. Arifur Rahman Drøbak, Norway Bengali:  আমার দাদা-দাদী যখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন জন্মসূত্রে তারা ছিলেন ব্রিটিশ ভারতীয় নাগরিক। কারণ সে সময়ে আমাদের বঙ্গভূমি ভারতের অংশ ছিল, আর ভারত তখন ব্রিটেনের উপনিবেশ ছিল। আমার বাবা-মা যখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন জন্মসূত্রে তারা ছিলেন পাকিস্তানি নাগরিক। কারণ সে সময়ে আমাদের বঙ্গভূমি পাকিস্তানের অংশ ছিল, এবং

ফেসবুক ভেরিফাইড একাউন্ট

Image
যথারীতি রাত জেগে আমার প্রকল্প নিয়ে কাজ করে রাত ৩টার দিকে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। সকালে  সাড়ে দশটার দিকে এলার্মের শব্দে ঘুম ভেঙে গেলো।  ঘুম ঘুম চোখে মোবাইল হাতে নিয়ে ইমেইল চেক করতে করতে দেখি ফেসবুক থেকে ইমেইল এসেছে।  ইমেইলে লেখা আছে আপনার প্রোফাইল ফেসবুক কতৃক ভেরিফাইড করা হয়েছে,  এখন থেকে আপনার ফেসবুক প্রোফাইলের নামের পাশে নীল ব্যাজ প্রদর্শিত হবে। আপনি ভেরিফাইড ফেসবুক একাউন্ট না চাইলে 'সাবমিট এ রিকুয়েস্ট' লিংকে ক্লিক করতে বলেছে। নিরাপত্তা জনিত কারণে, আমি সাধারণত ইমেইলে পাওয়া কোনো লিংকে ক্লিক করি না।  কখনো কখনো স্প্যামার বা হ্যাকার ইমেইলে লিংক পাঠিয়ে ক্লিক করতে বলে। যেমন এর আগে একবার ফেসবুকের মতোই ব্র্যান্ডেড ইমেইলে লিংক পাঠিয়ে লিখেছে আপনার একাউন্ট ঝুঁকিপূর্ণ এক্ষুনি পাসওয়ার্ড  পরিবর্তন করুন। আমি লিংকে ক্লিক করতেই একটা সাইট ওপেন হলো, যেটার লগইন পেজ দেখতে অবিকল ফেসবুকের লগইন পেজের মতো, একটা ঘরে পুরাতন পাসওয়ার্ড চেয়েছে অন্য ঘরে নতুন পাসওয়ার্ড দিতে বলেছে, ইউআরএল-এর দিকে খেলাল করেই বুঝলাম এটি ফেসবুক নয়, এটি একটি ফাঁদ, সঙ্গে সঙ্গে আমি সাইটটি ত্যাগ করলাম।  এই রকম আরো বেশ কয়েকবার হ্যাকার