নরওয়ের অকেশুশ প্রদেশে একটা জাদুঘর আছে। নাম ফোলো মিউজিয়াম। জাদুঘর কতৃপক্ষ প্রতি বছর গ্রীষ্মে ও শীতকালে শিশু দিবস পালন করে। এই শিশু দিবস উপলক্ষ্যে উক্ত জাদুঘরে হাজার হাজার শিশুরা আসে তাদের অভিবাবকদের সঙ্গে। শিশুরা পুরাতন আমলের ঘরবাড়ি গুলো ঘুরে ঘুরে দেখে, ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে ঘুরে বেড়ায়, প্রত্নতত্ত্ব বিষয়াদি ও আঞ্চলিক ইতিহাস এবং তাদের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানে। উল্লেখ্য সেই জাদুঘরের ভিতরে ৩'শ বছর আগের পুরনো একটা বিদ্যালয় আছে। সেই পুরনো আমলের বেঞ্চিতে বসে শিশুরা ছবি আঁকা শেখে। জাদুঘরটা নরওয়ের হলেও এই বিদ্যালয়ের শিক্ষক কিন্তু নরওয়েজিয়ান নয়। সে একজন বাঙালি। ( এখন চিন্তা করতে থাকুন ব্যক্তিটা কে হতে পারে। ) শ্রেণীকক্ষে শিশুরা অনেক কিছু আঁকা শেখে। যেমন: হাতি, ঘোড়া, বিড়াল, কুকুর, সজারু, পাখি, ফুল, ঘর-বাড়ি, নদী সহ আরো অনেক কিছু। শিশুরা কোনো কিছু আঁকা শিখতে চাইলে তারা তাদের শিক্ষকে জিজ্ঞাসা করে। আর শিক্ষক খুব তাদের সহজ ভাবে আঁকার কৌশল তাদের শিখিয়ে দেন। অনেক সময় শিশুদের সঙ্গে শিশুদের বাবা-মা, দাদা-দাদী বা নানা-নানিও ছবি আঁকা শিখে থাকেন। গতকাল সেখানে শিশু দিবস ছিল। প্রায় হাজার শিশুর সম
এই গানটির গায়ক: মনোময় ভট্টাচার্য্য ''আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্যসুন্দর'' আমার অন্যতম পছন্দের একটি রবীন্দ্র সংগীত, আমি সাধারণত উচ্চস্বরে কখনো গান করি না, তবে এই গানটি আমি প্রায়ই গেয়ে থাকি সে লোকালয়েই হোক আর জনশূন্য প্রাঙ্গণেই হোক। নিচে গানটির কথা ও বিস্তারিত তথ্য দেয়া হলো। আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্যসুন্দর ॥ মহিমা তব উদ্ভাসিত মহাগগনমাঝে, বিশ্বজগত মণিভূষণ বেষ্টিত চরণে ॥ গ্রহতারক চন্দ্রতপন ব্যাকুল দ্রুত বেগে করিছে পান, করিছে স্নান, অক্ষয় কিরণে ॥ ধরণী'পরে ঝরে নির্ঝর, মোহন মধু শোভা ফুলপল্লব-গীতবন্ধ-সুন্দর-বরনে ॥ বহে জীবন রজনীদিন চিরনূতনধারা, করুণা তব অবিশ্রাম জনমে মরণে ॥ স্নেহ প্রেম দয়া ভক্তি কোমল করে প্রাণ, কত সান্ত্বন করো বর্ষণ সন্তাপহরণে ॥ জগতে তব কী মহোৎসব, বন্দন করে বিশ্ব শ্রীসম্পদ ভূমাস্পদ নির্ভয়শরণে ॥ কথা ও সুর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রাগ: ঝিঁঝিট তাল: একতাল রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১২৯৯ রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): 1892 স্বরলিপিকার: কাঙ্গালীচরণ সেন You are honourably present with the halo at the blissful world. Your majestic appearance gor
টুনস ম্যাগের প্রথম আন্তর্জাতিক কার্টুন প্রতিযোগিতায় ৭৪ টি দেশ থেকে মোট ৫৫৪ জন কার্টুনিস্ট অংশ গ্রহণ করেছিলেন। সব মিলিয়ে ১৫৭৪ টি কার্টুন জমা পরেছে। পুরস্কার বিজয়ী এবং নির্বাচিত মোট ১০০টি কার্টুন দিয়ে ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষ্যে একই সাথে ভারতের বেঙ্গালোরে এবং নরওয়ের দ্রবক শহরে প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে। নরওয়েতে উদ্বোধন ৮ মার্চ বিকেল ৬ টা https://www.facebook.com/events/183734395327757/ ভারতে উদ্বোধন ৫ মার্চ সকাল ১১ টা https://www.facebook.com/events/1561024437547195/ প্রতিযোগীদের নামের তালিকা দেখুন : http://www.toonsmag.com/2015/12/participants.html প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে রয়েছেন ৮ দেশের ৮ জন কার্টুনিস্ট। প্রতিযোগিতার ফলাফল ৮ মার্চ ঘোষণা করা হবে। অংশগ্রহনকারী সকল কার্টুনিস্ট দের আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। শুভেচ্ছান্তে- আরিফুর রহমান প্রতিষ্ঠাতা ও প্রকাশক, টুনস ম্যাগ, নরওয়ে
Comments
Post a Comment